করোনার সঙ্গে লড়াইয়ে হেরে গেলেন জাতীয় দলের সাবেক ফুটবলার

করোনাভাইরাসের সঙ্গে লড়াই করে শেষ পর্যন্ত হেরে গেলেন জাতীয় ফুটবল দলের সাবেক ফুটবলার ও ফুটবল প্রশিক্ষক সাফিনুর রহমান সম্রাট (৫৬)। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। পরে বগুড়ার আলতাফুন্নেসা খেলার মাঠে জানাজার পরে সন্ধ্যায় গাবতলী উপজেলার বাগবাড়ী গ্রামে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।

সাফিনুর রহমান বগুড়া শহরের নারুলি এলাকায় থাকতেন। তিনি ফুসফুস সহ বিভিন্ন শারীরিক জটিলতায় ভুগছিলেন। তার স্ত্রী সুরাইয়া আক্তার জানান, সাফিনুর কয়েকমাস আগে করোনভাইরাসকে চুক্তিবদ্ধ করেছিলেন। ফুসফুসে জটিলতার কারণে তাকে রাজধানীর আজগর আলী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। প্রায় দেড় মাস সেখানে তাকে চিকিত্সা করার পরে সপ্তাহখানেক আগে


বছর কয়েক আগে ট্যাক্স থেকে মুক্তি পান। তবে তিনি করোনার পরে বিভিন্ন শারীরিক সমস্যায় ভুগছিলেন। যদিও এই কারণেই তিনি হাসপাতালটি ছেড়েছিলেন, তিনি ঢাকাতেই চিকিৎসার জন্য থাকছিলেন। বুধবার রাতে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণে তাকে রাজধানীর ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ নিউরোসিএনসেস অ্যান্ড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

৪০তম বিসিএসের ফল এ বছর প্রকাশ না হওয়ার কারণ জানাল পিএসসি

বছর কয়েক আগে ট্যাক্স থেকে মুক্তি পান। তবে তিনি করোনার পরে বিভিন্ন শারীরিক সমস্যায় ভুগছিলেন। যদিও এই কারণেই তিনি হাসপাতালটি ছেড়েছিলেন, তিনি ঢাকাতেই  চিকিৎসার জন্য থাকছিলেন। বুধবার রাতে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণে তাকে রাজধানীর ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ নিউরোসিএনসেস অ্যান্ড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।


বগুড়া জেলা ক্রীড়া সংস্থার প্রাক্তন সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম প্রথম আলোকে জানান, সাফিনুর রহমান  ১৯৮৬-৮৯ সাল পর্যন্ত জাতীয় ফুটবল দলের আক্রমণকারী খেলোয়াড় ছিলেন। তিনি 1989 এশিয়া কাপে মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের হয়ে খেলেছিলেন। মোহামেডান ছাড়াও তিনি ব্রাদার্স ইউনিয়নের অধিনায়ক ছিলেন। তিনি আরও বলেছিলেন যে, আরামবাগ ক্রিড়া চক্র, পিডাব্লুডি, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সহ রাজধানীর বিভিন্ন ক্লাবের হয়ে খেলেছে। খেলা থেকে অবসর নেওয়ার পর তিনি ফুটবল কোচের পেশা বেছে নিয়েছিলেন। বগুড়া ছাড়াও সাফিনুর ঢাকার বিভিন্ন ক্লাবের খেলোয়াড়দের প্রশিক্ষণ দিয়েছিলেন।

খবর প্রকাশ করছে : prothomalo


কাহালুতে বাস উল্টে একজন যাত্রী নিহত


বগুড়ার কাহালু উপজেলায় একটি যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে গিয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার দুপুর ১২ টার দিকে বগুড়া-নওগাঁ আঞ্চলিক মহাসড়কে কাহালু উপজেলার দারগাহাট এলাকায় একটি পাটকলের কাছে নির্মাণাধীন একটি কালভার্টের সাথে ধাক্কা লেগে একটি যাত্রীবাহী বাস উল্টে যায়। যাত্রীবাহী বাসটি পেঁচানো হয়েছিল। এতে ঘটনাস্থলেই বাসের যাত্রী ফাহিমা বেগম (৪০) নিহত হন। ফাহিমা জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল উপজেলার বানিয়াচাপার গ্রামের আফজাল হোসেনের স্ত্রী।

আরো পড়ুন : এমদাদ হকের নতুন অধ্যায়

পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, বগুড়া থেকে জয়পুরহাটের ফুলদিঘি বাজারের দিকে শাকিব পরিবহনের একটি বাস কয়েক যাত্রী নিয়ে গন্তব্যে যাচ্ছিল। বগুড়া-নওগাঁ মহাসড়কের কাহালু উপজেলার দরগাহাট এলাকায় নির্মাণাধীন একটি কালভার্টের সাথে বাসের সংঘর্ষ হয় এবং উল্টে যায়। বাঁকানো বাসের ভিতরে কয়েকজন যাত্রী আটকা পড়েছিল। এ সময় বাসের যাত্রী ফাহিমা পিষ্ট হয়ে মারা যান। আহত কয়েকজন যাত্রীকেও উদ্ধার করা হয়েছে। আহত যাত্রীদের উদ্ধার করে বিভিন্ন হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।


কাহালু থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জিয়া লতিফুল ইসলাম প্রথম আলোকে জানান, মহাসড়কে নির্মাণাধীন একটি কালভার্টের সাথে সংঘর্ষের পরে যাত্রীবাহী বাসটি উল্টে যায়। ফাহিমা ঘটনাস্থলেই নিহত হন। তার লাশ উদ্ধার করে বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে।


খবর প্রকাশ করছে : prothomalo