Articles by "আরো"
অর্থনীতি অস্ট্রেলিয়া অস্ট্রেলিয়া-ক্রিকেট-দল আওয়ামী-লীগ আদালত আন্তর্জাতিক আন্দোলন আরো আর্থিক-খাত ইরফান-খান ইসলামীক উদ্যোগী-নারী এশিয়া এসএসসি-পরীক্ষা করোনা বাংলাদেশ করোনা-বিশ্ব করোনাভাইরাস ক্রিকেট খুলনা-বিভাগ খেলা খেলাধুলা গোপালগঞ্জ চাকরি চাকরিবাকরি চাকরির-খবর চিকিৎসা চীন চুরি ছাত্রদল জগন্নাথপুর জয়পুরহাট জাতিসংঘ জাতীয় জাতীয়-পার্টি জো-বাইডেন ঝালকাঠি টি-টোয়েন্ট-বিশ্বকাপ টিকা টেবিল-টেনিস ডোনাল্ড ট্রাম্প ঢাকা-বিভাগ ঢাকা-বিশ্ববিদ্যালয় তথ্যপ্রযুক্তি তথ্যমন্ত্রী তারকা নারী নিউজিল্যান্ড নিয়োগ নেইমার পরিবেশ পাইলসের-সমস্যা-১০-উপায় পাকিস্তান পানি পিএসজি পিএসসি পেশা পোশাক প্রযুক্তি প্রযুক্তি-পণ্য ফুটবল ফ্যাশন বগুড়া বরিশাল বরিশাল-বিভাগ বাংলাদেশ বাংলাদেশ-ভারত-সম্পর্ক বাণিজ্য বাবুগঞ্জ বিএনপি বিনিয়োগ বিনোদন বিয়ে বিরাট-কোহলি বিশেষ-সংবাদ বিসিএস ব্যাংক ভর্তি-পরীক্ষা ভারত ভোটাররা-কেন্দ্রে-যেতে-পারলে মতামত যুক্তরাজ্য যুক্তরাষ্ট্র যুক্তরাষ্ট্র-নির্বাচন যুক্তরাষ্ট্রে রংপুর রাজনীতি রাজশাহী-বিভাগ রোহিঙ্গা শাবনূর শিক্ষা শেয়ারবাজার সড়ক-দুর্ঘটনা সযুক্তরাষ্ট্র সরকারি-চাকরি সাকিব-আল-হাসান সিনেমা সিলেট-বিভাগ সোনালী-ব্যাংক স্বাস্থ্য হামলা হাসপাতাল


শাশুড়িকে নিয়ে পালালেন ঘরজামাই। এমনই ঘটনা ঘটেছে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের হাওড়ার লিলুয়া থানার জগদীশপুরে। মা ও স্বামীর শাস্তি চেয়ে অভিযোগ দায়ের করেছেন মেয়ে। ঘটনায় হতবাক প্রতিবেশীরাও।

প্রিয়াঙ্কা দাস নামে ওই তরুণী জানিয়েছেন, শনিবার তার স্বামী কৃষ্ণগোপাল দাসের সঙ্গে বাড়ি ছেড়েছেন মা শেফালি দাস। ফোন করে বাড়িতে সে কথা জানিয়েছেন তিনি। এরপর লিলুয়া থানায় মা ও স্বামীর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন প্রিয়াঙ্কা।

তিনি জানান, ২০১৭ সালে বীরভূমের সাঁইথিয়ার যুবক কৃষ্ণগোপাল দাসের সঙ্গে বিয়ে হয় তার। কিন্তু তেমন কোনো কাজকর্ম করতেন না যুবক। এরপর তাকে জগদীশপুরে ডেকে আনেন বাবা। সেই থেকে ঘরজামাই থাকতেন ওই যুবক। এরই মধ্যে শাশুড়ির সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন তিনি। এ নিয়ে গত সপ্তাহে বাড়িতে তুমুল ঝগড়া হয়। থানায় স্বামীর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন প্রিয়াঙ্কা। এরপর কৃষ্ণগোপালকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। জামিন পেয়ে সাঁইথিয়া ফিরে যান তিনি। এরপর শনিবার শাশুড়িকে সঙ্গে নিয়ে পালান কৃষ্ণগোপাল। তারপর ফোন করে সে কথা বাড়িতে জানান শেফালি দেবী। তবে তারা কোথায় রয়েছেন তা এখনো জানা যায়নি।

সূত্র : হিন্দুস্তান টাইমস।


সম্প্রতি সময়ে নেটদুনিয়ায় ভাইরাল গানটি হলো ‘কাঁচা বাদাম’। ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টিকটকসহ বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় গানটি ঘিরে আগ্রহের কমতি নেই। ‘বাদাম বাদাম দাদা, কাঁচা বাদাম, আমার কাছে নাই গো বুবু ভাজা বাদাম’ এমনই কথায় ভুবন বাদ্যকরের গাওয়া গানটি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়ায় সেলিব্রেটি বনে গেছেন তিনি। সেই রেশ কাটতে না কাটতেই ‘কাঁচা বাদাম’ গানের অনুকরণে তৈরি হলো নতুন গান ‘ভাজা বাদাম।’ এই গানের স্রষ্টা আরেক বাদাম বিক্রেতা।

জানা গেছে, ‘ভাজা বাদাম’ গানের বাদাম বিক্রেতার নাম গুরুপদ সরকার। তিনি জলপাইগুড়ির ধাপগঞ্জের বাসিন্দা।

গুরুপদ সরকারের কণ্ঠে শোনা যাচ্ছে- ‘আমার কাছে নাই কাঁচা বাদাম, আছে শুধু ভাজা বাদাম, একশো গ্রাম কুড়ি টাকা দাম, আসেন দাদারা-দিদিরা ভাজা বাদাম খান।’ তার গানটিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। ক্রমেই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে ‘ভাজা বাদাম’ গানটি।

ভাজা বাদাম গান গেয়ে ভাইরাল হওয়া গুরুপদ বলেন, গান গাইলে অনেক মানুষকে সহজে আকর্ষণ করা যায়। তাই আগের তুলনায় বাদাম বিক্রি বেড়েছে। আর সেটাই লক্ষ্য ছিল। তাই ভুবন বাদ্যকারের পথ অনুসরণ করি।

তিনি আরও বলেন, নিজের মতো করে সবার কাছে নিজেকে উপস্থাপন করতে চেয়েছিলাম। তাই ভাজা বাদাম গান গেয়েছি। তবে ‘কাঁচা বাদাম’ গানের অনুকরণে ‘ভাজা বাদাম’ গান বানিয়েছি।

প্রসঙ্গত, ভুবন বাদ্যকর গান গেয়ে ঘুরে ঘুরে বাদাম বিক্রি করেন। ভাজা বাদাম নয়, কাঁচা বাদাম। ভাজা বাদামের অপকারিতা আর কাঁচাবাদামের উপকারিতা নিয়ে একটি গান বেঁধেছেন তিনি। এই গানের কথা যুক্ত হয়েছে টাকা ছাড়াও কীসের বিনিময়ে বাদাম বিক্রি করেন, যেমন ভাঙা মোবাইল, সিটি গোল্ডের পুরনো জিনিস, মাথার চুল ইত্যাদি। গানের কথায় এসব আর অদ্ভুত সুর তরুণরা ইন্টারনেটে পাওয়া মাত্রই লুফে নেয়।

অন্যদিকে গুরুপদ সরকার জলপাইগুড়ি শহরের একটি নির্দিষ্ট জায়গায় বসে বাদাম বিক্রি করেন। হাতে তার দাড়িপাল্লা। সামনে সাজানো থাকে ভাজা বাদাম।


সুদূর তুরস্ক থেকে প্রেমের টানে বাংলাদেশে ছুটে এসেছেন আয়শা। হুমায়ুন কবিরের সঙ্গে শুক্রবার বিকালে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন এই তুর্কি তরুণী। হুমায়ুন ময়মনসিংহের মুক্তাগাছা পৌর শহরের লক্ষীখলা এলাকার সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. হাসান আলী ও হোসনেয়ারা বিউটি দম্পতির ছেলে।

হুমায়ুন কবির যুগান্তরকে বলেন, আমি ২০১০ সালে ক্যাডেট কলেজ থেকে সরকারের স্কলারশিপ নিয়ে পড়াশোনা করতে তুরস্কে যাই। সেখানে স্থানীয় একটি হাসপাতালে চাকরির সুবাদে ২০১৮ সালে আয়শার সঙ্গে পরিচয় হয়। সেখান থেকেই মূলত আমাদের দুজনের মাঝে ভালোবাসার সম্পর্কের শুরু। আমাদের সম্পর্কের ৪ বছরের মাথায় ঠিক করি আমরা বিয়েবন্ধনে আবদ্ধ হব।

আমাদের ইচ্ছা ছিল দেশে এসে বিয়ে করার; কিন্তু আমি ডাক্তার হওয়ায় কোভিড-১৯ এর কারণে আমরা দেশে আসতে পারছিলাম না। এখন কোভিড-১৯ পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ায় দেশে এসে আমরা বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হই।

তুর্কি কন্যা আয়শা ওজতেকিন তুরস্কের আন্তালিয়া শহরের মাহমুদ নামিক ওজতেকিন ও সেভদা ওজতেকিন দম্পতির কন্যা।

নববধূ আয়শা যুগান্তরকে তার অনুভূতি প্রকাশ করে বলেন, আমার বাবা প্রথমে রাজি ছিলেন না এ সম্পর্কে। কিন্তু পরে সবাই বিয়েতে সম্মতি দেন। ও আমার অনেক কেয়ার করে। তার গুণ বলে শেষ করা যাবে না। আমি একটু একটু বাংলা ভাষায় কথা বলতে পারি। এখানকার মানুষ খুব ভালো। 

ছেলের মামা শফিক বলেন, এটা শুধু বিবাহ নয়; তুরস্ক ও বাংলাদেশের মধ্যে একটি মেলবন্ধন বলা যেতে পারে। দুটি পরিবারের সম্মতিতে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছে তারা। আয়শা সবার সঙ্গে মিলেমিশে একাকার হয়ে গেছে।

শুক্রবার বাঙালি আচার অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বিয়ে হয় আয়শা ওজতেকিন ও হুমায়ুনের। এরই মধ্যে সহজে মিশে যাওয়ার মানসিকতা দিয়ে জয় করে নিয়েছেন শ্বশুরবাড়ির লোকজনের মন।



বিক্রি ৩৩ লাখ, দেখাল ৩৩ হাজার

রাজধানীর মিরপুরের রোকেয়া সরণির বিঘা জমিতে জৈনপুর আসবাবের একটি সুন্দর আউটলেট। মাসিক ভাড়া সাড়ে চার লাখ টাকা। গত মার্চ মাসে সংস্থাটি ৩৩ লাখ টাকার আসবাব বিক্রি করেছিল। তবে, করোনার অজুহাতে, এই মাসে ভ্যাট রিটার্নে কেবল ৩৩,০০০ টাকা দেখানো হয়েছিল। শেষ পর্যন্ত, ৩২ লক্ষ ৬৭ হাজার টাকার বিক্রয় লুকিয়ে রাখার কারণে আটকে যায় জৈনপুর আসবাব।

আরো পড়ুন : বাংলাদেশ–ভারতের অভিন্ন নদীগুলোর পানিবণ্টনে ন্যায্যতা চাই

ভ্যাট গোয়েন্দা বিভাগ ক্রেতার দায়ের করা অভিযোগের ভিত্তিতে সোমবার জৈনপুর আসবাবের ভ্যাট ফাঁকি প্রকাশ করেছে। অভিযানের নেতৃত্ব দেন সংগঠনের সহকারী পরিচালক মাহিদুল ইসলাম।

জৈনপুর ফার্নিচার মার্চ মাসে ৩৩ লাখ টাকার আসবাব বিক্রি করে ৫ লাখ টাকার ভ্যাট  ভ্যাট ফাঁকি দিয়েছে । মিরপুরের হোমউড ফার্নিচারের বিরুদ্ধে ভ্যাট চুরির অভিযোগও পেয়েছে ভ্যাট গোয়েন্দারা।

ভ্যাট গোয়েন্দা বিভাগ মঙ্গলবার এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, জৈনপুর ফার্নিচার ভ্যাট রেজিস্ট্রেশনের মাধ্যমে নকল চালান ব্যবহার করে আসবাব বিক্রি করেছিল। ভ্যাট এড়াতে একাদিক অ্যাকাউন্টগুলি সংরক্ষণ করেছে। ফলস্বরূপ, ক্রেতাদের কাছ থেকে আদায় করা ভ্যাটের পুরো পরিমাণ সরকারী কোষাগারে জমা হচ্ছে না। একমাত্র মার্চেই সংস্থাটি পাঁচ লাখ টাকার ভ্যাট এড়ায়।



জৈনপুর ফার্নিচার থেকে আসবাব কেনার পরে একজন ক্রেতা লক্ষ্য করলেন যে তাকে দেওয়া ভ্যাট চালানটি নকল। তিনি অভিযোগের আকারে বিষয়টি জানালে ভ্যাট গোয়েন্দারা প্রতিষ্ঠানটিতে অভিযান চালায়।

আরো পড়ুন : দুই বোনের ফাইনাল, মায়ের চোখে জল

ভ্যাট গোয়েন্দাদের একটি দল মিরপুরের হোমউড ফার্নিচার নামে একটি আসবাবের দোকানে অভিযান চালায়। গোয়েন্দারা ভ্যাট চুরির অভিযোগও পেয়েছে। তাদের মতে, হোমউড ফার্নিচার গত বছরের আগস্ট ও সেপ্টেম্বরে ভ্যাট রিটার্ন যথাক্রমে ২৫০০০ এবং ৬৪০০০ টাকায় বিক্রি করেছিল। তবে, এই দুই মাসে তাদের আসল বিক্রয় ছিল ৪ লাখ এবং ১৯ লাখ ২৯ হাজার টাকা। ভ্যাট চুরির অভিযোগে উভয় সংস্থার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট তলব করা হয়েছে। ভ্যাট গোয়েন্দা বিভাগ জানিয়েছে, আরও তদন্তের পরে এই দুই প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


খবর প্রকাশ করছে : prothomalo



যোগাযোগ ফর্ম

নাম

ইমেল *

বার্তা *

Blogger দ্বারা পরিচালিত.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget