হাফ পাসের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর ছাত্রলীগের হামলার তথ্য সঠিক নয় বলে জানিয়েছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
শনিবার (২৭ নভেম্বর) দুপুরে জাতীয় সংসদে বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। সেতুমন্ত্রী বলেন, হামলা চালায় ছাত্রলীগ নামধারী দুর্বৃত্তরা।
মন্ত্রী বলেন, হাফ পাসের দাবিতে শিক্ষার্থীরা সমাবেশ করেছে। ছাত্রলীগ দলগতভাবে এই হাফ ভাড়ার সমাবেশে বা মানববন্ধনে হামলা চালাবে, এটা সত্য নয়। ছাত্রলীগ নামধারী কোনো দুর্বৃত্ত হয়তো এ কাজ করতে পারে।
গত মঙ্গলবার (২৩ নভেম্বর) বেলা দেড়টার দিকে রাজধানীর সায়েন্স ল্যাব মোড়ে শিক্ষার্থীদের অবরোধ কর্মসূচির শেষ পর্যায়ে দুই দফায় শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা হয়।
গণপরিবহনে শিক্ষার্থীদের জন্য হাফ পাস নির্ধারণের প্রজ্ঞাপন জারি করার দাবিতে ঢাকা কলেজ, ঢাকা সিটি কলেজ ও ধানমন্ডি আইডিয়াল কলেজের শিক্ষার্থীদের ডাকা আন্দোলনে এ হামলা হয়। আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, ছাত্রলীগ এই হামলা চালিয়েছে।
এদিকে, বাসে চলাচলে শিক্ষার্থীদের হাফ ভাড়ার বিষয়ে শনিবার (২৭ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর বনানীতে বাস মালিক সমিতি ও শ্রমিক ফেডারেশনের সঙ্গে জরুরি বৈঠকে বসেন সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। তবে বেসরকারি পরিবহনে শিক্ষার্থীদের জন্য অর্ধেক ভাড়া নির্ধারণের বৈঠক সিদ্ধান্ত ছাড়াই শেষ হয়েছে।
অবশ্য বাসে শিক্ষার্থীদের হাফ ভাড়া নিয়ে কোনো সিদ্ধান্ত না এলেও বৈঠকে পরিবহন নেতাদের পক্ষ থেকে টাস্কফোর্স গঠনসহ কয়েকটি প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। প্রস্তাবগুলো বিবেচনায় নিয়ে পরে সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা বলা হয়েছে।
এর আগে শুক্রবার (২৬ নভেম্বর) এ বৈঠকের বিষয়ে জানান সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী। তিনি জানান, শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সারা দেশে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন করপোরেশনের (বিআরটিসি) বাসের ভাড়া শতকরা পঞ্চাশ ভাগ কমানোর সিদ্ধান্ত নেন। আগামী ১ ডিসেম্বর থেকে এ ভাড়া কার্যকর হবে।
মন্ত্রী বলেন, শেখ হাসিনা সরকার জনগণের সরকার, জনঘনিষ্ট এবং যৌক্তিক কোনো দাবিতে তিনি সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন। শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী এ সিদ্ধান্ত জানান।
কাদের বলেন, ভ্রমণকালে শিক্ষার্থীদের অবশ্যই নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ইস্যু করা ছবিযুক্ত বৈধ পরিচয়পত্র সঙ্গে রাখতে হবে এবং প্রয়োজনে প্রদর্শন করতে হবে।
তিনি বলেন, সকাল ৭টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা বিআরটিসি বাসে চলাচলের ক্ষেত্রে এ কনসেশন (সুবিধা) পাবেন।
তবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের দিনে এ কনসেশন প্রযোজ্য হবে না উল্লেখ করে সেতুমন্ত্রী বলেন, শিগগিরই এ বিষয়ে বিআরটিসি প্রজ্ঞাপন জারি করবে।
কাদের আরও বলেন, সামাজিক দায়বদ্ধতা এবং শিক্ষার্থীদের দাবির প্রতি সংবেদনশীল থেকে পরিবহন মালিকরা ইতিবাচক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন।
গত মঙ্গলবার (২৩ নভেম্বর) বেলা দেড়টার দিকে রাজধানীর সায়েন্স ল্যাব মোড়ে শিক্ষার্থীদের অবরোধ কর্মসূচির শেষ পর্যায়ে দুই দফায় শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা হয়।
গণপরিবহনে শিক্ষার্থীদের জন্য হাফ পাস নির্ধারণের প্রজ্ঞাপন জারি করার দাবিতে ঢাকা কলেজ, ঢাকা সিটি কলেজ ও ধানমন্ডি আইডিয়াল কলেজের শিক্ষার্থীদের ডাকা আন্দোলনে এ হামলা হয়। আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, ছাত্রলীগ এই হামলা চালিয়েছে।
এদিকে, বাসে চলাচলে শিক্ষার্থীদের হাফ ভাড়ার বিষয়ে শনিবার (২৭ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর বনানীতে বাস মালিক সমিতি ও শ্রমিক ফেডারেশনের সঙ্গে জরুরি বৈঠকে বসেন সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। তবে বেসরকারি পরিবহনে শিক্ষার্থীদের জন্য অর্ধেক ভাড়া নির্ধারণের বৈঠক সিদ্ধান্ত ছাড়াই শেষ হয়েছে।
অবশ্য বাসে শিক্ষার্থীদের হাফ ভাড়া নিয়ে কোনো সিদ্ধান্ত না এলেও বৈঠকে পরিবহন নেতাদের পক্ষ থেকে টাস্কফোর্স গঠনসহ কয়েকটি প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। প্রস্তাবগুলো বিবেচনায় নিয়ে পরে সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা বলা হয়েছে।
এর আগে শুক্রবার (২৬ নভেম্বর) এ বৈঠকের বিষয়ে জানান সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী। তিনি জানান, শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সারা দেশে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন করপোরেশনের (বিআরটিসি) বাসের ভাড়া শতকরা পঞ্চাশ ভাগ কমানোর সিদ্ধান্ত নেন। আগামী ১ ডিসেম্বর থেকে এ ভাড়া কার্যকর হবে।
মন্ত্রী বলেন, শেখ হাসিনা সরকার জনগণের সরকার, জনঘনিষ্ট এবং যৌক্তিক কোনো দাবিতে তিনি সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন। শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী এ সিদ্ধান্ত জানান।
কাদের বলেন, ভ্রমণকালে শিক্ষার্থীদের অবশ্যই নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ইস্যু করা ছবিযুক্ত বৈধ পরিচয়পত্র সঙ্গে রাখতে হবে এবং প্রয়োজনে প্রদর্শন করতে হবে।
তিনি বলেন, সকাল ৭টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা বিআরটিসি বাসে চলাচলের ক্ষেত্রে এ কনসেশন (সুবিধা) পাবেন।
তবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের দিনে এ কনসেশন প্রযোজ্য হবে না উল্লেখ করে সেতুমন্ত্রী বলেন, শিগগিরই এ বিষয়ে বিআরটিসি প্রজ্ঞাপন জারি করবে।
কাদের আরও বলেন, সামাজিক দায়বদ্ধতা এবং শিক্ষার্থীদের দাবির প্রতি সংবেদনশীল থেকে পরিবহন মালিকরা ইতিবাচক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন